করাচি টেস্টে ঘুরে দাঁড়াল পাকিস্তান। প্রথম ইনিংসের ব্যাটিং বিপর্যয় সামলে চতুর্থ দিনের শেষে জয়ের আশায় লড়ছে বাবর আজমরা।
Babar azam, Pakistan |
টেস্টের পঞ্চম তথা শেষ দিনে জয়ের জন্য পাকিস্তানের প্রয়োজন ৩১৪ রান। জয়ের জন্য প্যাট কামিন্সদের দরকার আট উইকেট।
সোমবার খেলা শেষে সফরকারীদের দ্বিতীয় ইনিংসের রান ছিল এক উইকেটে ৮১। মঙ্গলবার সকালে মাত্র ১৬ রান যোগ করেই ইনিংসের সমাপ্তি ঘোষণা করে অস্ট্রেলিয়া। মার্নাস লাবুশেন ৪৪ রানে শাহিন আফ্রিদির বলে আউট হতেই উসমান খোয়াজাকেও (অপরাজিত ৪৪) সাজঘরে ডেকে নেন কামিন্স।পাকিস্তানককে ৫০৬ রানের টার্গেট ছুড়ে দিয়ে ইনিংস ঘোষণা করে অস্ট্রেলিয়া। আয়োজকদের রানের পাহাড়ে চাপা দিতে চেয়েছিল অজিরা। কিন্তু অন্য রকম ভাবনা ছিল পাকিস্তানের। ঘরের মাঠে অসহায় আত্মসমর্পণ করতে চাননি বাবররা। পাল্টা লড়াইয়ে দিনের শেষে তাঁদের দ্বিতীয় ইনিংসের রান ২ উইকেটে ১৯২। ওপেনার ইমাম উল হক (১) এবং তিন নম্বরে নামা আজহার আলি (৬) দ্রুত সাজঘরে ফিরে যান। মাত্র ২১ রানে পাকিস্তানের ২ উইকেট ফেলে দিয়ে অস্ট্রেলিয়া তখন আরও বেপরোয়া। কিন্তু বাকি দিনটা এ রকম হবে, তা বোধ হয় ভাবতে পরেননি কামিন্সরা।
ওপেনার আবদুল্লা শফিককে নিয়ে সম্মান রক্ষার লড়াই শুরু করেন পাক অধিনায়ক। তাতেই অজি আক্রমণের সব পরিকল্পনা কার্যত ভোঁতা হয়ে যায়। দুরন্ত শতরান করেন বাবর। দিনের শেষে ১০২ রানে অপরাজিত রয়েছেন তিনি। বাইশ গজে তাঁর সঙ্গী শফিক। উইকেটের এক দিকে কার্যত দুর্ভেদ্য রক্ষণ তৈরি করে রেখেছেন তিনি। দিনের শেষে শফিকের সংগ্রহ ৭১ রান। তৃতীয় উইকেটে এখনও পর্যন্ত তাঁরা যোগ করেছেন ১৭১ রান।
২০০১ সালের মার্চে ভারতের ইডেনে গার্ডেনে রাহুল দ্রাবিড় এবং ভিভিএস লক্ষ্মণ পঞ্চম উইকেটের জুটিতে ৩৭৬ রান করে স্টিভ ওয়ার দলের প্রায় নিশ্চিত জয় ছিনিয়ে নিয়েছিলেন। ঠিক ২১ বছর পর সেই ঘটনার কি পুনরাবৃত্তি হতে যাচ্ছে কিনা দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ম্যাচের শেষ দিন পর্যন্ত। জয় অসম্ভব নয় কোনও দলের জন্যই।
- পরমাণু হামলার ইঙ্গিত পুতিনের; ৩০ মিনিটে হতে পারে ১০ কোটি মানুষের মৃত্যু
- দুই লাখের বেশি ইউক্রেনীয়ানকে ইউকেতে আসার সুযোগ দিচ্ছে যুক্তরাজ্য সরকার
- আন্তর্জাতিক ক্রীড়ায় নিষিদ্ধ রাশিয়া; খেলতে পারবেনা বিশ্বকাপ, ইউরোপা লীগ, চ্যাম্পিয়নস লীগ
- ছাত্রাবস্থায়ই মারপিট করতেন পুতিন; বন্ধু-বান্ধবদের নিয়ে তৈরি করেছিলেন নিজের গ্যাং